ঢাকা   ২২শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । ৬ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
২০ নং ফোল্ডারের ১১ গ্রামের মানুষের চলাচলের একমাত্র রাস্তার বেহাল দশা দুর্গাপুরে সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলার শিকার সাংবাদিক হবিগঞ্জ জেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আমিনুল ইসলাম বাবুলের রোগ মুক্তি কামনায় চুনারুঘাট উপজেলা ও পৌর যুবদলের দোয়া মাহফিল। হিন্দু থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন একই পরিবারের- ০৪ জন দৈনিক রূপালী বাংলাদেশ” নতুন রূপে প্রকাশিত হওয়ায় চুনারুঘাটে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত জৈন্তাপুর মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে শ্রেনী কক্ষের সংকট বিশালপুর ইউনিয়নের মৎস্যজীবী দলের কমিটি প্রকাশ কুষ্টিয়ায় দখলবা‌জি-চাঁদাবা‌জি নি‌য়ে জেলা বিএন‌পির ক‌ঠোর হুঁশিয়ারি নতুন দুই সভাপতি পেল ইবির দুই বিভাগ জকিগঞ্জে ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিদের অপসারণ না করার দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান ও মানববন্ধন

ঈদুল আযহার পরেও দুমকীতে লাগামহীন নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে

Dainik Muktir Songbad
  • প্রকাশিত : বুধবার, জুলাই ৩, ২০২৪
  • 17 শেয়ার

জাকির হোসেন, দুমকি উপজেলায় (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি:

 

পটুয়াখালী জেলার দুমকী উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজার ঘুরে যে চিত্র পাওয়া গেছে তাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামে লাগামহীন অবস্থা বিরাজ করছে।

মঙ্গলবার(২ জুলাই) সরেজমিনে গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, খরা, বন্যা, অতি বৃষ্টির কারণে এখন অধিকাংশ সবজি ও চালের দাম বাড়তি। এদিকে ক্রেতারা বলছেন, পর্যাপ্ত মজুদ থাকা সত্ত্বেও বাজারে চালের দাম বেড়েই চলছে। তবে সবজির সরবরাহ এমনিতেই সিজন অনুযায়ী কম।

উপজেলার বিভিন্ন খুচরা বাজারে পুঁই শাকের আঁটি ৪০ টাকা, কলমি শাকের আঁটি ২০, মিস্টি কুমড়া শাকের আঁটি ৩০ টাকা, কাঁচা কলার হালি ৪০ টাকা, পটলের কেজি ৩০ টাকা, শশার কেজি, করলার কেজি ১০০ টাকা, কাঁচা মরিচের কেজি ২৮০ টাকা, কচু মুখীর কেজি ৪০ টাকা, কচু গাডির কেজি ৮০ টাকা, পেঁপের কেজি ৬০ টাকা, দেশী কাগজী লেবুর হালি ১৫ টাকা, দেশি সবরি কলা ছোট সাইজের হালি ৪০ টাকা, দেশি হাঁসের ডিমের হালি ৭০ টাকা, দুধের লিটার ৮০ টাকা, হলুদ গুঁড়ার কেজি ৩৫০ টাকা, মরিচ গুড়ার কেজি ৪০০ টাকা। এদিকে ঈদুল আজহার সময় মাছের দাম বৃদ্ধি হলেও তা আর কমে নি। খুচরা বাজারে পাঙ্গাশ মাছের কেজি ১৮০ টাকা, রুই মাছের কেজি ৩০০ টাকা, সাগরের মাছ বরফ যুক্ত ১৮০-২৫০ টাকা, চিংড়ি মাছের(মাঝারি) কেজি ৮০০ – ১০০০ টাকা, ব্রয়লার মুরগীর কেজি ২৬০ টাকা, সোনালী কক মুরগীর কেজি ৩৬০ টাকা, গরুর গোস্তের কেজি ৮০০ টাকা, খাসীর গোস্তের কেজি ১১০০ টাকা।

অপর দিকে পর্যাপ্ত চালের সরবরাহ থাকলেও খুচরা বাজারে দেশি দিশা ইরি চালের কেজি ৬০ টাকা, দেশি আমন চালের কেজি ৬৫ টাকা, প্রতি কেজি নাজিরশাইল ৭০ থেকে ৭৮ টাকা, মিনিকেট ৬৮ থেকে ৮০ টাকা, বিআর২৮ ও বিআর২৯ চাল ৬৫ থেকে ৭৫ টাকা, দেশি বাসমতি চালের কেজি ৮০ থেকে ৮৪ টাকা। মাঝারি মানের পাইজাম ৫৪ থেকে ৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মোটা চালের মধ্যে প্রতি কেজি গুটি স্বর্ণা মানভেদে ৪৯ থেকে ৫১ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ক্রেতা ও বিক্রেতারা বলছে, গত বছরের তুলনায় এ বছরও সবকিছুর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।

এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২৪