আইনের রক্ষক হিসাবে ১২ বছরে পদার্পণ করলেন; আবদুল্লাহ আল মামুন।

Daily Mukti Samachar - দৈনিক মুক্তি সমাচার: ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৪

আইনের রক্ষক হিসাবে ১২ বছরে পদার্পণ করলেন; আবদুল্লাহ আল মামুন।

মোঃ জান্নাত মোল্যা(গোপালগঞ্জ) : সততা এবং নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে করতে ১১ বছর অতিক্রম হয়ে গেছে। আজ পর্যন্ত তার নামে কোনো অভিযোগ নেই কারো। থাকবেই বা কিভাবে? এরকম কোনো সুযোগ দেন নাই তিনি। যেখানেই অনিয়ম চোখে পড়েছে সেখানেই বীরবলের ন্যায় ঝাপিয়ে পরেছেন তিনি। তাই তো তার সুখ্যাতি আজও করে যায় দেশের মানুষ।

বলছিলাম আব্দুল্লাহ আল মামুনের কথা। তিনি মুন্সীগঞ্জে বসবাস করেন। বর্তমানে তিনি গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার রামদিয়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ(ইন্সপেক্টর) হিসাবে দায়িত্বরত আছেন।

তার বিষয়ে জানতে গেলে, তার পেশাদারিত্ব বিষয়ে ভালো ছাড়া কোনো অনিয়মের কথা জানা যায়নি। তিনি রামদিয়ায় দ্বায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে এই পর্যন্ত তিনি কোনো অনিয়মের সাথে হাত মেলাননি এবং কোনো অনিয়ম হতেও দেননি বলে জানান এলাকাবাসী।

এলাকাবাসী আরও জানান, তার আগমনের পর থেকে এলাকায় একটা শান্তি বিরাজ করছে। অনিয়মের ছায়া প্রায় নিঃশেষ হয়ে গেছে।

পেশাদারিত্ব নিয়ে আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, দেখতে দেখতে কিভাবে যে বাংলাদেশ পুলিশের একজন ক্ষুদ্র সদস্য হিসেবে ১১ টি বছর কেটে গেলো বুঝতেই পারলাম না। ১১ বছর শেষে ১২ বছরে পদার্পণ করলাম অথচ মনে হচ্ছে আমি দেশ ও মানুষের জন্য কিছুই করতে পারি নাই। জানিনা এই ১১ বছরে আমি দেশ ও মানুষের জন্য কতটুকু করতে পেরেছি এর মূল্যায়ন আপনাদের হাতে। আমি আমার সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব, সততা, নিষ্ঠা, মানবিকতা ও ভালোবাসা দিয়ে আমার উপর অর্পিত সরকারি দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করার চেস্টা করছি। দেশ ও দেশের মানুষকে যথাযথ আইনী সেবা এখনও আমি দিতে পারি নাই।

এখনও অনেক পথ বাকী, দেশ ও জনসাধারণকে এখনও অনেক কিছু দেয়ার বাকী আছে। জানি না আল্লাহ তায়ালা আমাকে দেশ ও দেশের মানুষকে সেই সেবা করার সুযোগ কতটুকু দিবেন। তবে যতদিন আমি সুযোগ পাবো আমার সর্বোচ্চ চেস্টা থাকবে দেশ ও দেশের মানুষের সেবা করার এবং দেশ থেকে অপরাধী তথা সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, জবর দখলকারী, মাদক ব্যাবসায়ীদেরক আইনের আওতায় এনে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা। সেই সাথে দুস্থ, অসহায়, নিপিড়ীত মানুষের পাশে দাঁড়ানো এবং মানবতার কল্যাণে তাদের সেবা করা


যোগাযোগ: হয়বতপুর, নাটোর।