কলমে – সাম্য শফিক তোমার আসবার কথা কখন? এখন এলে! পাক্কা দু-ঘন্টা দেরিতে। ভিক্ষুক হয়ে বসে আছি, সেই কতক্ষণ। একেকটা প্রহর যেনো একেকটা যুগ, মাথার উপর খাঁ খাঁ রোদ্দুর।
লেখকঃ সাম্য শফিক তোমার আসবার কথা কখন? এখন এলে! পাক্কা দু-ঘন্টা দেরিতে। ভিক্ষুক হয়ে বসে আছি, সেই কতক্ষণ। একেকটা প্রহর যেনো একেকটা যুগ, মাথার উপর খাঁ খাঁ রোদ্দুর। চিমসে
কলমে: সাম্য শফিক রেমাল এসেছে, আসছে বৃষ্টি ঝড়। বুঝিতে পেরেছি অতঃপর। চারিদিকে তাই রণসাজ। সাগর পাড় উত্তাল আজ। সেচ্ছাসেবী দের বেদম কাজ। আমরা-ও এসেছি। কি বিচিত্র প্রকৃতি! কি বিচিত্র
যমুনার তীরে জন্মেছি আমি যমুনার তীরে বাস সেই চরেতে আছে আমার সকল স্বর্গ বাস। সুখে-দুঃখে ছিলাম আমরা যমুনার চরে সেখানেই আমরা বাস করি শতবর্ষ ধরে। যমুনার স্রোতে ভাঙ্গে এ কুল
এই শহরের জমে থাকা ধুলো বালি- রাস্তার এক কোনে, কোনো এক সন্ধ্যা বেলা । দুজনের হাতে আছে চায়ের কাপ- হঠাৎ একটু বাতাস এসে করলো দারুণ খেলা। এই শহরের মায়ায় পরে
এক মনু হারা পারুর মায়ায় পরেছি যে কিনা রূপবতী, গুণবতী,মায়াবতী সে সুস্নিগ্ধা, সুহাসিনী, সুকেশিনী, সুভাষিনী.. যার প্রতি দৃঢ় অনুরাগ সৃষ্টি হয়েছে এ হৃদয়ে। যার গন্ধে মাতাল এ ধরণী, যার আখি
ক্ষুধার্ত থাবা আঁকড়ে ধরছে, লোহাগড়াকে ঘিরে বিনীদ্র রজনীতে ভয়ে কাঁপছে, পরিবারের প্রিয়জন হারাতে প্রতিশোধের দুবির্সহ লীলা চলতেই আছে…..। রক্তের বদলে নিচ্ছে প্রাণ দুর্বিত্তরা দিনকে ও করছে আঁধার। দিনলিপি শুরু হচ্ছে,
হৃদয় তোমার আছে বলে- নিশ্চুপ থাকা সেই প্রভাতে কোন্ অজানা তাগাদা এসে ব্যাকুল করে এক আভাতে। হৃদয় তোমার আছে বলেই– চললো কদম আমার ও তাই, উদ্দেশ্যহীন পথিক ছিলেম- জানিনি তো
দুনিয়ার ভালোবাসা আইজ হঠাৎ মায়রে কইলাম, আচ্ছা মা, দুনিয়াতে কি ভালোবাসা আছে? মায় কইলো, নাহ, দুনিয়াতে ভালোবাসা নাই। আমি কইলাম, কি কইতাছো! আমি তো শুনছি, মা নাকি তার সন্তানেরে মেলা
লেখক: মো লুৎফুর রহমান রাকিব কতো কাকুতিমিনতি করলে মোরে। বলেছিলে আমায়,”প্রিয়, আমার এই মিনতি নিও যাও যদি যাও আমি রবো মরে” কতো কাকুতিমিনতি করলে মোরে।। দিবস শেষে ফিরবে যখন