মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ঈশ্বরদীতে গ্রাহকদের দেওয়ার কথা বলে জনতা ব্যাংকের দুটি শাখা থেকে উত্তোলিত ১ (এক) কোটি ৩০ (ত্রিশ) লাখ টাকা নিয়ে জনতা ব্যাংক পাকশী শাখার ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) খালেদ সাইফুল্লাহ কচি (৪৫) নিখোঁজ হওয়ার ৭ দিন পার হলেও খোঁজ মেলেনি। তবে ব্যবস্থাপক খালেদ সাইফুল্লাহ ব্যাংকের টাকা কোথায় ও কিভাবে খরচ করেছেন তার কিছু অংশ জানা গেছে।
গত রবিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে জনতা ব্যাংক ঈশ্বরদী কর্পোরেট শাখা ও দাশুড়িয়ার পিলএসসি শাখা থেকে নেওয়া ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা নিয়ে জনতা ব্যাংক পিএলসি পাকশী শাখায় যাওয়ার পথে নিখোঁজ হন খালেদ সাইফুল্লাহ। তিনি ঈশ্বরদী পৌর এলাকার আব্দুল গফুর শেখের ছেলে।
বিভিন্ন সুত্রে জানা যায়, জনতা ব্যাংকের পাকশী শাখার ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) খালেদ সাইফুল্লাহ অন লাইন জুয়া ও রাজশাহী শহরে ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে ফ্ল্যাট বাড়ি ক্রয় করেন। এতে তিনি প্রায় দেড় কোটি টাকা দেনায় পড়ে যান। পাওনাদারদের চাপে পাওনা পরিশোধের লক্ষ্যে তিনি ব্যাংকের গ্রাহকদের চেকের প্রেমেন্ট দিতে জনতা ব্যাংক দাশুড়িয়া পিএলসি ও ঈশ্বরদী কর্পোরেট শাখা থেকে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা উত্তোলন করেন।
জনতা ব্যাংক ঈশ্বরদী করপোরেট শাখার সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) মো. মোহছানাতুল জানান, ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী ক্যাশ রেমিট্যান্সের জন্য প্রয়োজনীয় ভাউচার ও রেজিস্ট্রারে স্বাক্ষর সম্পন্ন করার পর ৫ অক্টোবর বেলা পৌনে ১২ টার দিকে খালেদ সাইফুল্লাহর নিকট ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা হস্তান্তর করা হয়। টাকা নিয়ে তিনি আনসার সদস্য মাহবুবকে সঙ্গে করে পাকশী শাখার উদ্দেশ্যে প্রাইভেট কারযোগে রওনা দেন। গাড়িটির চালক ছিলেন মো. ইসমাইল হোসেন। এরপর থেকে তার মোবাইল ফোন বন্ধ করে আত্মগোপনে চলে যান খালে�