ঢাকা   ২৪শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । ১০ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
জাফলং–ডাউকি নদীতে ‘বালু দস্যুদের দৌরাত্ম্য  ইজারাবিহীন এলাকা থেকে ৫ কোটি ঘনফুট বালু উত্তোলন, ক্ষতির পরিমাণ ১হাজার ৫০০ ( শত) কোটি টাকা! বালুগুলো জব্দের জোর দাবি।  মাতৃজগত পত্রিকার ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষীতে সাংবাদিক বিশ্বজিৎ চন্দ্র সরকারের শুভেচ্ছা জয়পুরহাটে “উলামায়ে দেওবন্দের অবদান” শীর্ষক আলোচনা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কালিয়া বি এন বি নেতাদের বিরুদ্ধে অপ-প্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন। লোহাগাড়ায় অজ্ঞাতো মরা দেহটি পরিচয় মিলল্ল। গোপালগঞ্জে প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে দুদকের অভিযান। মাদারীপুরের রাজৈর এ সাংবাদিক এস এম ফেরদাউস এর উপর অতর্কিত হামলা। নারায়গঞ্জে বন্দর উপজেলায় তুলার কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড: ক্ষয়ক্ষতি প্রায় ৫০ লাখ টাকা। শীতলক্ষ্যায় ট্রলার-কার্গো সংঘর্ষের আতঙ্কে নদীতে ঝাঁপ যাত্রীদের ! নারায়ণগঞ্জের বন্দর মদনপুর ঢাকা সংযোগ সড়ক ট্রাক দুর্ঘটনায় ৮ কিলোমিটার যানজট, জনদুর্ভোগ চরমে !

সেন্টমার্টিন থেকে সাগরে ফিরেছে ১৮৩টি কচ্ছপের বাচ্চা।

Dainik Muktir Songbad
  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, মার্চ ৬, ২০২৫
  • 27 শেয়ার

জামাল উদ্দীন :

কক্সবাজার সীমান্ত উপজেলা টেকনাফের সেন্টমার্টিন দ্বীপের মেরিন পার্ক হ্যাচারিতে জন্ম নেওয়া ১৮৩টি কচ্ছপের বাচ্চা সাগরে ফিরে গেছে। বৃহস্পতিবার সকালে প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন সৈকতে থেকে বঙ্গোপসাগরে অবমুক্ত করা হয়েছে এসব বাচ্চা।

এ তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন আমার সেন্টমার্টিন নামে একটি সংগঠনের সমন্বায়ক আলী হায়দার।

সমন্বায়ক আলী হায়দার জানান, চলতি বছর সেন্ট মাটিন দ্বীপের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রায় আটশতাধিক কচ্ছপের ডিম সংগ্রহ করেন ‘আমার সেন্টমার্টিন’ নামক সংগঠনের সদস্যরা। এসব ডিম তাঁরা পরিবেশ অধিদফতরের হ্যাচারিতে সংরক্ষণ করা হয়। সেন্টমার্টিন মেরিন পার্কে সামুদ্রিক কচ্ছপের ডিম সংরক্ষণ ও প্রজনন প্রক্রিয়ার তদারকি করে। গত কয়েক বছর ধরে সেন্টমার্টিন সৈকত থেকে কচ্ছপের ডিম সংগ্রহ করছে এ সংগঠনটি। চলতি মৌসুমে এ পর্যন্ত প্রায় আটশতাধিক ডিম সংগ্রহ করা হয়েছে। এরমধ্যে গত এক সপ্তাহ আগে আরও ১৭০টি কচ্ছপের বাচ্চা অবমুক্ত করা হয়। দুই মাস আগে সংগ্রহ করা আরও ১৮৩টি ডিম থেকে বাচ্চা বের হয়। পরে বাচ্চাগুলো সেন্টমার্টিন সাগরে অবমুক্ত করা হয়েছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন আমার সেন্টমার্টিন নামে একটি সংগঠনের সমন্বায়ক আয়াত উল্লাহ কুমনি,পরিবেশ অধিদফতরের কর্মী আবদুল আজিজসহ কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দারা।

আমার সেন্টমার্টিন নামে একটি সংগঠনের সমন্বায়ক আলী হায়দার বলেন, প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনকে কচ্ছপসহ সকল সামুদ্রিক প্রাণীর জন্য নিরাপদ প্রজনন ও আবাসস্থল হিসেবে গড়ে তোলার কাজ চলছে।পৃথিবীকে মানুষের বসবাস উপযোগী রাখতে হলে প্রাণিকুলের উপস্থিতি জরুরি। তারই অংশ কচ্ছপের ডিম থেকে বাচ্চা ফুটিয়ে সাগরে অবমুক্ত করা হচ্ছে।

এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২৪