সংকলনে : মুহাম্মদ বাহাউদ্দিন
খলিফা আল্লামা আয়াজ আহম্মেদ যোবায়েরী আল কোরাইশি
জৈনপুরী
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি-
ইফতারির পর স্বাভাবিক ভাবে সবার ই কমবেশি একটু শরীর টায়ার্ড লাগে, আরাম করতে মন চায়। তাই সারাদিন মিলে যারা ইফতার তৈরির কাজে ছিলেন, সবার শেষে ঘুমাতে গিয়ে যারা সবার আগে ঘুম থেকে উঠে, তাদেরকে আরাম করার মত সুন্দর একটি পরিবেশ নিশ্চিত করুন।
বিশেষ করে সন্তান সম্ভাবা যারা আছে এবং যাদের ঘরে ছোট বাচ্ছা আছে, তাদের প্রতি স্পেশাল যত্নের মনযোগ দিন। প্রতিনিয়ত বাচ্ছা লালন করা বাচ্ছার সর্ব যত্নের দিখে খেয়াল রাখা এইটি এক মহা ধৈর্যের চ্যালেঞ্জ।
রান্নার কাজে কোন প্রকার কমতি দেখলে দয়া করে সুন্দর ব্যবহার আচরণ দিয়ে পরামর্শ মূলক ভাবে বুঝিয়ে দিন। কারণ যিনি খাবার রেড়ি করেছেন তিনি ইচ্ছে করে স্বাদে কমতি করেন নি।
পরিবারের যিনি বাহিরে কাজে যাচ্ছেন তাকে ধৈর্যের সাথে একটু বুঝার চেষ্টা করুন। সবার মন মেজাজ সর্বদা এক থাকেনা। সবাই মানুষ সাবার ই একটা মন ভালো লাগা খারাপ লাগার বিষয় থাকেই।
রমজানের প্রতিটিক্ষণ বেশী বেশী ইস্তেগফার, দরুদ, জিকির যেন হয় জবানের সাথী। হাসিমুখে কথা বলার অভ্যাস যেন করতে পারি।
যদি সম্ভব হয় মাগরিবের নামজের সময়টা (স্বামী স্ত্রী) পরিবারের ছোটদেরকে সাথে নিয়ে নামাজে দাড়িয়ে যান।
যে রবের সৃষ্টির প্রতি মায়া করেন,
রব ও তার প্রতি দয়া করেন।
অল্প দিনের এই দুনিয়ায় আমরা সবাই মেহমান মাত্র।
এই জীবনে সুন্দর কিছু মায়াময় স্মৃতি আর রবের সন্তুষ্টির নেক আমল যেন আমাদের সাথী হয়।