ঢাকা   ৮ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ । ২৩শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সিলেট এস এম পি ডিবির অভিযানে ভারতীয় পেঁয়াজ উদ্ধার। আরিফুল হক চৌধুরীর প্রচার শুরু সিলেট ৪ আসনে। দাওয়াতুল কুরআন ওয়াস সুন্নাহ মহিলা মাদ্রাসার শুভ উদ্বোধন। চার মামলায় পলাতক থেকেও বে-পরোয়া ‘ডেভিল’ শাহানা উলিপুরে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী পরিবর্তনের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সংবাদ সম্মেলন লালমোহন উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা শাহ আজিজ সত্যি প্রশংসার দাবিদার। নভেম্বরেই গণভোটের দাবিতে উত্তাল পল্টন বিজিবি ৫৯ মহানন্দা ব্যাটালিয়ন কর্তৃক পৃথক দুটি অভিযানে মাদকসহ এক আটক বিএনপি যা বলে তাই করে, আর জামায়াত ধর্মকে পুঁজি করে ধোঁকাবাজি করে- মীর শাহে আলম জীবন-মৃত্যুর লড়াইয়ে জুলাই যোদ্ধা সুমাইয়ার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

নড়াইলে কালিয় সম্পত্তি জবরদখলের অভিযোগ উঠেছে ।

Dainik Muktir Songbad
  • প্রকাশিত : বুধবার, অক্টোবর ১৫, ২০২৫
  • 20 শেয়ার

মোঃ রাসেল শেখ।

নড়াইল জেলা প্রতিনিধি।

 

নড়াইলের কালিয়া উপজেলার চাচুড়ী গ্রামে বিজ্ঞ আদালতের রায় উপেক্ষা করে সম্পত্তি জবরদখলের অভিযোগ উঠেছে প্রতিবেশী লতিফ মৃধার ছেলে ফয়েজ ও ইকবাল মৃধার বিরুদ্ধে। পাঁকা রাস্তার উত্তর পাশে ৩১ চাচুড়ী মৌজার আর এস খতিয়ান ১৩১, আর এস ৩৩৩৮ নং দাগের ১১ শতক ও ৩৩৪০ নং দাগে ৩২ শতক জমিসহ মোট ৪৩ শতক জমি
দীর্ঘ ৩০ বছর আগে নেওয়া দলিল খরিদ করে ফলজ গাছ লাগিয়ে ভোগদখলে আছেন ভুক্তভোগী শেখ আবুল হোসেন। তিনি ওই গ্রামের মৃত মুনছুর শেখের ছেলে।
১৪ অক্টোবর (মঙ্গলবার) সরেজমিনে গেলে ভুক্তভোগী শেখ আবুল হোসেন বলেন, বসতভিটার এই জমি দলিল সূত্রে ক্রয় করে দীর্ঘ ৫০ বছর যাবত তিনি ভোগ দখলে আছেন। তার জমিসহ আরো অনেকের জমি থেকে মাটি কেটে জনগনের স্বার্থে রাস্তা করা হয়। অতঃপর ওই রাস্তার পাশে বনজ ও ফলজ গাছ লাগিয়ে ভোগ করে আসছেন তিনি। কিন্তু সম্প্রতি রাস্তার দক্ষিণ পাশে থাকা ইকবাল ও ফয়েজ মৃধা ওই জমি তাদের বলে দাবি করে এবং জোরপূর্বক গাছের নারিকেল নিয়ে যায়। এ বিষয়ে স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তি ও চেয়ারম্যানের নিকট অভিযোগ দিলেও তারা শোনেনি। অতঃপর বিজ্ঞ আদালতে মামলা করে তিনি রায় পান। অথচ আদালতের রায়ও তারা না মেনে তরা স্ত্রীকে মারধরসহ বিভিন্ন ভাবে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।

ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রিয়াজ বিশ্বাস, অভিযুক্ত ইকবাল মৃধার আপন বড় ভাই সহিদ মৃধা, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ডহর চাচুড়ী গ্রামের নাজির মোল্যা ও অবঃ শিক্ষক মোঃ মোকসেদুল হক, এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এ বিষয় নিয়ে পরিষদে বসা হলেও আবুল হোসেনের কোন জনবল না থাকায় সঠিক বিচার পাচ্ছেন না। প্রতিপক্ষরা শক্তিশালী হওয়ায় কোন রায় তারা মানছে না। আবুল হোসেন যাতে ন্যায্য বিচার পায়, সে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তারা।

এ দিকে অভিযুক্ত ইকবাল মৃধার ছেলে রিয়াজ মৃধা উপরোক্ত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আবুল হোসেন যে দাগের বিরুদ্ধে মামলা করে রায় এনেছেন ওটা নালিশি জমির দগ নয়। নালিশি জমি হচ্ছে ৩৩১৯ দাগের জমি। শুধু শুধু আমাদের হয়রানি করছে।

মোঃরাসেল শেখ।
নড়াইল জেলা প্রতিনিধি।

এ সম্পর্কিত আরো সংবাদ
© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২৪